(PDF সহ) ঐকতান কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

ঐকতান কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

ঐকতান কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন: “ঐকতান” রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘জন্মদিনে’ কাব্যগ্রন্থের ১০ সংখ্যক কবিতা। কবির মৃত্যুর মাত্র চার মাস আগে ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের পহেলা বৈশাখ ‘জন্মদিনে’ কাব্যগ্রন্থটি প্রথম প্রকাশিত হয়। ১৩৪৭ বঙ্গাব্দের ফাল্গুন সংখ্যা ‘প্রবাসী’তে কবিতাটি ‘ঐকতান’-নামে প্রথম প্রকাশিত হয়।

“ঐকতান” অশীতিপর স্থিতপ্রজ্ঞ কবির আত্ম-সমালোচনা ; কবি হিসেবে নিজের অপূর্ণতার স্বতঃস্ফূর্ত স্বীকারোক্তি। দীর্ঘ জীবন-পরিক্রমণের শেষপ্রান্তে পৌছে স্থিতপ্রজ্ঞ রবীন্দ্রনাথ পেছন ফিরে তাকিয়ে সমগ্র জীবনের সাহিত্যসাধনার সাফল্য ও ব্যর্থতার হিসাব খুঁজেছেন “ঐকতান” কবিতায়। তিনি অকপটে নিজের সীমাবদ্ধতা ও অপূর্ণতার কথা ব্যক্ত করেছেন এখানে।

জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে কবি অনুভব করেছেন নিজের অকিঞ্চিৎকরতা ও ব্যর্থতার স্বরূপ। কবি বুঝতে পেরেছেন, এই পৃথিবীর অনেক কিছুই তাঁর অজানা ও অদেখা রয়ে গিয়েছে। বিশ্বের বিশাল আয়োজনে তাঁর মন জুড়ে ছিল কেবল ছোট একটি কোণ।

জ্ঞানের দীনতার কারণেই নানা দেশের বিচিত্র অভিজ্ঞতা, বিভিন্ন গ্রন্থের চিত্রময় বর্ণনার বাণী কবি ভিক্ষালব্ধ ধনের মতো সযত্নে আহরণ করে নিজের কাব্যভাণ্ডার পূর্ণ করেছেন । তবু বিপুলা এ পৃথিবীর সর্বত্র তিনি প্রবেশের দ্বার খুঁজে পাননি। চাষি ক্ষেতে হাল চষে, তাঁতি তাঁত বোনে, জেলে জাল ফেলে- এসব শ্রমজীবী মানুষের ওপর ভর করেই জীবনসংসার এগিয়ে চলে।

কিন্তু কবি এসব হতদরিদ্র অপাঙ্ক্তেয় মানুষের কাছ থেকে অনেক দূরে সমাজের উচ্চ মঞ্চে আসন গ্রহণ করেছিলেন। সেখানকার সংকীর্ণ জানালা দিয়ে যে জীবন ও জগৎকে তিনি প্রত্যক্ষ করেছেন, তা ছিল খণ্ডিত তথা অপূর্ণ। ক্ষুদ্র জীবনের সঙ্গে বৃহত্তর মানব-জীবনধারার ঐকতান সৃষ্টি না করতে পারলে শিল্পীর গানের পসরা তথা সৃষ্টিসম্ভার যে কৃত্রিমতায় পর্যবসিত হয়ে ব্যর্থ হয়ে যায়, কবিতায় এই আত্মোপলব্ধির প্রকাশ ঘটেছে। তিনি বলেছেন, তাঁর কবিতা বিচিত্র পথে অগ্রসর হলেও জীবনের সকল স্তরে পৌছাতে পারেনি।

ফলে, জীবন-সায়াহ্নে কবি অনাগত ভবিষ্যতের সেই মৃত্তিকা-সংলগ্ন মহৎ কবিরই আবির্ভাব প্রত্যাশা করেছেন, যিনি শ্রমজীবী মানুষের অংশীদার হয়ে সত্য ও কর্মের মধ্যে সৃষ্টি করবেন আত্মীয়তার বন্ধন।

“ঐকতান” কবিতায় যুগপৎ কবির নিজের এবং তাঁর সমকালীন বাংলা কবিতার বিষয়গত সীমাবদ্ধতার দিক উন্মোচিত হয়েছে। কবিতাটি সমিল প্রবহমান অক্ষরবৃত্ত ছন্দে রচিত। কবিতাটিতে ৮+৬ এবং ৮+১০ মাত্রার পর্বই অধিক। তবে এতে কখনো-কখনো ৯ মাত্রার অসমপর্ব এবং ৩ ও ৪ মাত্রার অপূর্ণ পর্ব ব্যবহৃত হয়েছে।


ঐকতান কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

প্রশ্ন-২০. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত খ্রিষ্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৬১ খ্রিষ্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন।

প্রশ্ন-২১. বাংলা সাহিত্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাহিত্য সাধনার সময়কালটি কী নামে পরিচিত?
উত্তর: বাংলা সাহিত্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাহিত্য সাধনার সময়কালটি ‘রবীন্দ্রযুগ’ নামে পরিচিত।

প্রশ্ন-২২. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাপ্নিক ও প্রতিষ্ঠাতা?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাপ্নিক ও প্রতিষ্ঠাতা।

প্রশ্ন-২৩. কোন গ্রন্থের জন্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নোবেল পুরস্কার পান?
উত্তর: ‘Song Offerings’-গ্রন্থের জন্য রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নোবেল পুরস্কার পান।

প্রশ্ন-২৪. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।

প্রশ্ন-২৫. ‘শেষ লেখা’ কাব্যগ্রন্থটি কে লিখেছেন?
উত্তর: ‘শেষ লেখা’ কাব্যগ্রন্থটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছেন।

প্রশ্ন-২৬. বাংলা ছোটগল্পের পথিকৃৎ ও শ্রেষ্ঠ শিল্পী কে?
উত্তর: বাংলা ছোটগল্পের পথিকৃৎ ও শ্রেষ্ঠ শিল্পী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

প্রশ্ন-২৭. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত সালে মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯৪১ সালে মৃত্যুবরণ করেন।

প্রশ্ন-২৮. কীসের আয়োজন কবির মনজুড়ে থাকে?
উত্তর: বিশাল বিশ্বের আয়োজন কবির মনজুড়ে থাকে।

প্রশ্ন-২৯. ‘ঐকতান’ কবিতায় কার মন অতি ক্ষুদ্র এক কোণ জুড়ে থাকে?
উত্তর: ‘ঐকতান’ কবিতায় কবির মন অতি ক্ষুদ্র এক কোণ জুড়ে থাকে।

প্রশ্ন-৩০. ‘ঐকতান’ কবিতায় বিভিন্ন গ্রন্থের চিত্রময় বর্ণনার বাণী কবি কীসের মতো সযত্নে আহরণ করেছেন?
উত্তর: ‘ঐকতান’ কবিতায় বিভিন্ন গ্রন্থের চিত্রময় বর্ণনার বাণী কবি ভিক্ষালব্ধ ধনের মতো সযত্নে আহরণ করেছেন।

প্রশ্ন-৩১. ‘ঐকতান’ কবিতার কীসের দীনতা?
উত্তর: ‘ঐকতান’ কবিতার জ্ঞানের দীনতা।

প্রশ্ন-৩২. ‘ঐকতান’ কবিতায় বর্ণিত ‘ভিক্ষালব্ধ ধন’ সংগ্রহ করেন কে?
উত্তর: ‘ঐকতান’ কবিতায় বর্ণিত ‘ভিক্ষালব্ধ ধন’ সংগ্রহ করেন কবি।

প্রশ্ন-৩৩. ‘ঐকতান’ কবিতায় বর্ণিত পৃথিবীর ধ্বনির সাড়া কোথায় পাওয়া যায়?
উত্তর: ‘ঐকতান’ কবিতায় বর্ণিত পৃথিবীর ধ্বনির সাড়া পাওয়া যায় কবির বাঁশির সুরে।

প্রশ্ন-৩৪. চারদিকে ধ্বনি উঠলে তখন কবির মনে কীসের সুর জাগবে?
উত্তর: চারদিকে ধ্বনি উঠলে তখন কবির মনে বাঁশির সুর জাগবে।

প্রশ্ন-৩৫. ‘ঐকতান’ কবিতায় উল্লেখিত কোন স্রোতে নানা কৰি নানা গান ঢালে?
উত্তর: ‘ঐকতান’ কবিতায় উল্লেখিত প্রকৃতির ঐকতানস্রোতে নানা কবি নানা গান ঢালে।

প্রশ্ন-৩৬. ‘ঐকতান’ কবিতায় নানা কবি নানা দিক থেকে কী ঢালে?
উত্তর: ‘ঐকতান’ কবিতায় নানা কবি নানা দিক থেকে গান ঢালে।

প্রশ্ন-৩৭. কবি সবার সঙ্গ লাভের সাথে আর কী লাভ করেন?
উত্তর: কবি সবার সঙ্গ লাভের সাথে আনন্দ লাভ করেন।

প্রশ্ন-৩৮. ‘ঐকতান’ কবিতার কবি বিপুলা এ পৃথিবীর সর্বত্র কী খুঁজে পাননি?
উত্তর: ‘ঐকতান’ কবিতার কবি বিপুলা এ পৃথিবীর সর্বত্র প্রবেশের দ্বার খুঁজে পাননি।

প্রশ্ন-৩৯. ‘ঐকতান’ কবিতা অনুসারে কে খেতে হাল চালায়?
উত্তর: ‘ঐকতান’ কবিতা অনুসারে চাষি খেতে হাল চালায়।

প্রশ্ন-৪০. কবির অন্তরে প্রবেশের দ্বার খোঁজায় কী বাধা হয়ে আছে?
উত্তর: কবির অন্তরে প্রবেশের দ্বার খোঁজায় জীবনযাত্রার বেড়াগুলো বাধা হয়ে আছে।

প্রশ্ন-৪১. কবি সমাজের উচ্চ মঞ্চের কোথায় বসেছেন?
উত্তর: কবি সমাজের উচ্চ মঞ্চের সংকীর্ণ বাতায়নে বসেছেন।

প্রশ্ন-৪২. মাঝে মাঝে কবি ও পাড়ার কোথায় বিচরণ করেছেন?
উত্তর: মাঝে মাঝে কবি ও পাড়ার প্রাঙ্গণের ধারে বিচরণ করেছেন।

প্রশ্ন-৪৩. ‘ঐকতান’ কবিতায় কবি মাঝে মাঝে কোথায় গিয়েছেন?
উত্তর: ‘ঐকতান’ কবিতায় কবি মাঝে মাঝে পাড়ার প্রাঙ্গণের ধারে গিয়েছেন।

প্রশ্ন-৪৪. কবি জীবনের সাথে কী যোগ করতে বলেছেন?
উত্তর: কবি জীবনের সাথে জীবন যোগ করতে বলেছেন।

প্রশ্ন-৪৫. কোন ধরনের পণ্যে গানের পসরা ব্যর্থ হয়?
উত্তর: কৃত্রিম পণ্যে গানের পসরা ব্যর্থ হয়।

প্রশ্ন-৪৬. কবি জীবনে কীসের অপূর্ণতার কথা বলেছেন?
উত্তর: কবি জীবনে সুরের অপূর্ণতার কথা বলেছেন।

প্রশ্ন-৪৭. ‘ঐকতান’ কবিতায় বর্ণিত কবি কীসের বেদনা উদ্ধার করতে বলেছেন?
উত্তর: ‘ঐকতান’ কবিতায় বর্ণিত কবি মর্মের বেদনা উদ্ধার করতে বলেছেন।

প্রশ্ন-৪৮. ‘ঐকতান’ কবিতায় কবি ‘প্রাণহীন’ বলতে কী বুঝিয়েছেন?
উত্তর: ‘ঐকতান’ কবিতায় কবি ‘প্রাণহীন’ বলতে সাধারণ মানুষকে অবজ্ঞা করা হয় এমন দেশকে বুঝিয়েছেন।

প্রশ্ন-৪৯, কারা সুখে-দুঃখে নতশির স্তব্ধ করে আছে বিশ্বের সম্মুখে?
উত্তর: মূক যারা তারা সুখে-দুঃখে নতশির স্তব্ধ করে আছে বিশ্বের সম্মুখে।

প্রশ্ন-৫০. কবি কাদের বাণী শুনতে চেয়েছেন?
উত্তর: যারা কাছে থেকে দূরে কবি তাদের বাণী শুনতে চেয়েছেন।

প্রশ্ন-৫১. কবিরা কীসের জন্য কবিতা রচনা করেন?
উত্তর: কবিরা রস সৃষ্টির জন্য কবিতা রচনা করেন।

প্রশ্ন-৫২. ‘গিরি’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: ‘গিরি’ শব্দের অর্থ পর্বত।

প্রশ্ন-৫৩. তাঁতি কী বোনে?
উত্তর: তাঁতি তাঁত বোনে।

প্রশ্ন-৫৪. ‘বাতায়ন’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: ‘বাতায়ন’ শব্দের অর্থ— জানালা।

প্রশ্ন-৫৫. কবি অকপটে কী মেনে নিয়েছেন?
উত্তর: কবি অপকটে মেনে নিয়েছেন নিজের সুরের অপূর্ণতা।

প্রশ্ন-৫৬. ‘সর্বত্রগামী’ অর্থ কী?
উত্তর: ‘সর্বত্রগামী’ অর্থ হলো সব জায়গায় যাওয়া যায় এমন জায়গা।

প্রশ্ন-৫৭. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবদ্দশায় প্রকাশিত সর্বশেষ কাব্যগ্রন্থ কোনটি?
উত্তর: ‘জন্মদিনে’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবদ্দশায় প্রকাশিত সর্বশেষ কাব্যগ্রন্থ।

প্রশ্ন-৫৮. ‘জন্মদিনে’ কাব্যগ্রন্থটি কত তারিখে প্রকাশিত হয়?
উত্তর: ‘জন্মদিনে’ কাব্যগ্রন্থটি ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের পহেলা বৈশাখে প্রকাশিত হয়।

প্রশ্ন-৫৯. ‘প্রবাসী’ পত্রিকার কোন সংখ্যায় ‘ঐকতান’ কবিতাটি প্রকাশিত হয়?
উত্তর: ‘প্রবাসী’ পত্রিকার ১৩৪৭ বঙ্গাব্দের ফাল্গুন সংখ্যায় ‘ঐকতান’ কবিতাটি প্রকাশিত হয়।

প্রশ্ন-৬০. ‘ঐকতান’ কবিতাটি কবির কীসের স্বীকারোক্তি?
উত্তর: ‘ঐকতান’ কবিতাটি কবির অপূর্ণতার স্বীকারোক্তি।

প্রশ্ন-৬১. কবি অকপটে কী মেনে নিয়েছেন?
উত্তর: কবি অকপটে নিজের সুরের অপূর্ণতা মেনে নিয়েছেন।

প্রশ্ন-৬২. কাদের ওপর নির্ভর করে জীবন সংসার এগিয়ে চলে?
উত্তর: শ্রমজীবী মানুষের ওপর নির্ভর করে জীবন সংসার এগিয়ে চলে।

প্রশ্ন-৬৩. ‘ঐকতান’ কবিতার কবির মতে, কী সর্বত্রগামী হতে পারেনি?
উত্তর: ‘ঐকতান’ কবিতার কবির মতে, তাঁর কবিতা সর্বত্রগামী হতে পারেনি।

প্রশ্ন-৬৪. ‘ঐকতান’ কবিতায় বর্ণিত জীবন সায়াহ্নে কবি কার আবির্ভাব প্রত্যাশা করেছেন?
উত্তর: ‘ঐকতান’ কবিতায় বর্ণিত জীবন সায়াহ্নে কবি ভবিষ্যতের মৃত্তিকা-সংলগ্ন কবির আবির্ভাব প্রত্যাশা করেছেন।

প্রশ্ন-৬৫. ‘ঐকতান’ কবিতায় কয় মাত্রার অসম পর্ব ব্যবহৃত হয়েছে?
উত্তর: ‘ঐকতান’ কবিতায় ৯ মাত্রার অসম পর্ব ব্যবহৃত হয়েছে।

প্রশ্ন-৬৬. ‘ঐকতান’ কবিতায় কয় মাত্রার অপূর্ণ পর্ব ব্যবহৃত হয়েছে?
উত্তর: ‘ঐকতান’ কবিতায় ৩ ও ৪ মাত্রার অপূর্ণ পর্ব ব্যবহৃত হয়েছে।

ডাউনলোড পিডিএফ


আশাকরি আমাদের আজকের আর্টিকেল টি আপনাদের ভালো লেগেছে। শিক্ষা, পাঠ্যপুস্তক, গল্পের বই সহ যে কোন পিডিএফ ডাউনলোড করতে আমাদের সাথেই থাকুন। ভালো থাকবেন সবাই, ধন্যবাদ।

About মেরাজুল ইসলাম

আমি মেরাজুল ইসলাম, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী পাশাপাশি একজন ব্লগার। এডুকেশন এর প্রতি ভালোবাসাও অনলাইল শিক্ষার পরিসর বাড়ানোর জন্য এডুকেশন ব্লগের পথচলা। ব্লগিং এর পাশাপাশি আমি ওয়েবসাইট ডিজাইন, কন্টেন্ট রাইটিং, কাস্টমাইজ সহ ওয়েব রিলেটেড সকল কাজ করি।

View all posts by মেরাজুল ইসলাম →