আম আঁটির ভেঁপু গল্পের সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর

SSC: আম আঁটির ভেঁপু গল্পের সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর

আম আঁটির ভেঁপু গল্পের সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর: ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পটি গ্রামীণ জীবনে প্রকৃতিঘনিষ্ঠ দুই ভাই- বোনের জীবনালেখ্য। এই দুই ভাই-বোন অপু ও দুর্গা।

তাদের শৈশবের আনন্দ মানুষের চিরায়ত শৈশবের আনন্দের প্রতীক। এই গল্পের হরিহর দারিদ্র্যের কশাঘাতে জর্জরিত এবং সর্বজয়া বাঙালি পল্লিজননীর প্রতিনিধি। অপু ও দুর্গা দুরন্ত শিশু। তারা প্রকৃতির নানা বস্তুর সাথে মিলেমিশে হাসি-আনন্দে মেতে থাকে।

গ্রামের ঝোপ- ঝাড়ে ছোটাছুটি করে, ফলমূল সংগ্রহ করে খায়। সেগুলোর ভাগ নিয়ে খুনসুটি করে। ফলে দারিদ্র্যের কষ্ট-যন্ত্রণা তাদেরকে ঘিরে ধরতে পারেনি।

আরও দেখুন: রানার কবিতার সৃজনশীল সাজেশন [SSC ২০২৪]

তারা সবুজের ছায়ায়, ফুল, ফল, প্রজাপতি, পাখির নির্মল পরিবেশে ঘুরে বেড়ায়। এ কারণে তাদের আনন্দঘন শৈশবকেও আচ্ছন্ন করতে পারে না অভাবের সর্বগ্রাসী কালো ছায়া।


এসএসসি বাংলা ১ম পত্রের সকল গদ্য ও কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর

সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর: সুভা
সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর: বইপড়া
সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর: আম আঁটির ভেঁপু
সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর: মানুষ মুহাম্মদ (সাঃ)
সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর: নিমগাছ
সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর: শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব
সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর: প্রবাস বন্ধু
সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর: মমতাদি
সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর: সাহিত্যের রুপ ও রীতি
সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর: একাত্তরের দিনগুলি
সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর: বঙ্গবানী
সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর: কপোতাক্ষ নদ
সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর: জীবন-সঙ্গীত
সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর: মানুষ
সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর: পল্লিজননী
সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর: রানার
সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর: তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা
সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর: আমার পরিচয়
সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর: স্বাধীনতা এ শব্দটি কীভাবে আমাদের হলো


আম আঁটির ভেঁপু গল্পের সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর

সৃজনশীল ০১: বাঁধন বিধবা মায়ের একমাত্র সন্তান। সে ভীষণ ডানপিটে। সারাক্ষণ টো টো করে ঘুরে বেড়ানোই তার প্রধান কাজ। তাকে দেখা যায় কখনো নদীর তীরে, কখনো বনে-বাদাড়ে। কার বাগানের আনারস পেকেছে, কলা হলুদ রং ধারণ করেছে, কোন গাছের আম খেতে ভারি মিষ্টি— এ খবর বাঁধনের চেয়ে আর কেউ ভালো জানে না। তার উৎপাতে সবাই অতিষ্ঠ। তার বিরুদ্ধে প্রতিবেশীদের অভিযোগ কোনো নতুন বিষয় নয়। সবকিছু মিলিয়ে তার মা সারাক্ষণ উদ্বিগ্ন থাকেন।

ক. দুর্গার বয়স কত?
খ. ‘হাবা একটা কোথাকার, যদি এতটুকু বুদ্ধি থাকে।’- দুর্গা একথা বলেছিল কেন?
গ. উদ্দীপকের বাঁধনের সাথে ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের সাদৃশ্যপূর্ণ চরিত্রটি ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকটি ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের আংশিক ভাব প্রকাশ করছে, সমগ্র ভাবটি আরও ব্যাপক— যুক্তিসহ বুঝিয়ে লেখ।

০১নং প্রশ্নের উত্তর

ক। দুর্গার বয়স দশ-এগারো বছর।

খ অনুধাবন অপু আম খাওয়ার কথা মায়ের কাছে প্রকাশ করে দেওয়ায় দুর্গা অপুকে প্রশ্নোক্ত কথাটি বলেছিল।

কুড়িয়ে আনা কাঁচা আম আর দুর্গা একত্রে খেয়েছিল। দুর্গা অপুকে আম খাওয়ার কথা মায়ের কাছে বলতে নিষেধ করেছিল । কারণ মা জানতে পারলে তাকে বকবে। কিন্তু অপু মুখ ফসকে সেই কথা মাকে বলে ফেলে। এ কারণেই দুর্গা অপুকে প্রশ্নোক্ত কথাটি বলেছিল।

গ। প্রয়োগ উদ্দীপকের বাঁধনের সঙ্গে ‘আম-আঁটির ডেপু’ গল্পের সাদৃশ্যপূর্ণ চরিত্রটি দুর্গা ।

মানুষের জীবন সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনার নানা স্মৃতিতে ঘেরা। শৈশবের স্মৃতি মানুষকে সারাজীবন তাড়িত করে। ছেলেবেলার আনন্দ স্মৃতি মানুষ কখনো ভুলতে পারে না। গ্রামীণ পরিবেশে বেড়ে ওঠা মানুষের শৈশব স্মৃতি অসাধারণ মুগ্ধতায় পরিপূর্ণ।

‘আম-আঁটির ডেপু’ গল্পে দুর্গার শৈশবের বর্ণনা আছে। সে স্বাধীনভাবে সর্বত্র বিচরণ করে। সে সারাদিন বনে-বাদাড়ে নির্ভয়ে ঘুরে বেড়ায়। কাঁচা আম খাওয়ায় সে নির্বিকারচিত্ত। গ্রামের এক দুরন্ত মেয়ে দুর্গা। উদ্দীপকের বাঁধনও ভীষণ ডানপিটে। সে দুরন্ত। সারাক্ষণ ঘুরে বেড়ায়। কার বাগানের কোন ফল ভালো তার খবর সে জানে। এসব বৈশিষ্ট্য বিচারে উদ্দীপকের বাঁধন ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের দুর্গার সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ।

ঘ। উদ্দীপকটি ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের আংশিক ভাব প্রকাশ করছে, সমগ্র ভাবটি আরও ব্যাপক— মন্তব্যটি যথার্থ।

শৈশবের দিনগুলো মানুষের কাছে অনেক আনন্দের। আর তা যদি গ্রামে অতিবাহিত হয় তা হলে তো আনন্দের সীমা নেই। প্রকৃতির ঘনিষ্ঠতা দূরে সরিয়ে দেয় কষ্ট, এনে দেয় আনন্দের পরশ।

‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পে প্রকৃতির মাঝে বেড়ে ওঠা দুই ভাই-বোনের শৈশবের চিত্র অঙ্কিত হয়েছে। তাদের মন-মননে দিয়েছে আনন্দের পরশ। অপু ও দুর্গা দরিদ্র পরিবারের সন্তান। কিন্তু শৈশবের আনন্দের মাঝে দারিদ্র্যের কষ্ট বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি। মৌসুমি ফল, অজানা কৌতূহল, বিস্ময়— এই বর্ণনাগুলো আমাদের শৈশবের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।

গল্পের সর্বজয়ার মাঝে গ্রামের মায়ের চিরায়ত রূপ প্রতিফলিত হয়েছে। উদ্দীপকের বাঁধনের বৈশিষ্ট্য স্মরণ করিয়ে দেয় দুর্গার কথা। ডানপিটে স্বভাবের বাঁধনের ঘুরে বেড়ানো, ফলের সন্ধান, উৎপাত, মায়ের উৎকণ্ঠা ইত্যাদি বিষয়ে শৈশবস্মৃতি প্রকাশিত হয়। উদ্দীপকটি শৈশবের আলোকে ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের দুর্গার কথাই আমাদের মনে করিয়ে দেয়। তাতে গল্পের সামগ্রিক দিক প্রকাশ পায় না। তাই বলা যায়, প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি যথার্থ।

সৃজনশীল ০২: ছোট ছেলেটার কয়দিন থেকে ভীষণ জ্বর। বিধবা ফুলবানু হাঁসের কয়েকটা ডিম বেচে ছেলের চিকিৎসা করালেও এখন আর সে সামর্থ্যও নেই । প্রতিবেশী জরিনার কাছে ধার নিবে কেমন করে আগের ধারটাই যে শোধ হয়নি।

ক. অপুর দিদির নাম কী?
খ. ‘আমার কাপড় যে বাসি’– অপু একথা কেন বলেছিল?
গ. উদ্দীপকে ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের যে দিকটি ফুটে উঠেছে তার ব্যাখ্যা দাও।
ঘ. উদ্দীপকের ফুলবানু কি ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের সর্বজয়ার প্রতিচ্ছবি? তোমার মতামত উপস্থাপন কর।

২নং প্রশ্নের উত্তর

ক। অপুর দিদির নাম দুর্গা।

খ। প্রশ্নোক্ত কথাটি অপু বলেছিল তার দিদি দুর্গাকে। কারণ তাঁর মা কুসংস্কারে বিশ্বাস করেন, বাসি কাপড়ে তেলের ভাঁড় ছোঁয়া নিষেধ। সেকালের গ্রাম্য হিন্দু সমাজে নানা ধরনের আচার-সংস্কার প্রচলিত ছিল। সকালে স্নান না করে আগের দিনের পরা কাপড়কে বাসি কাপড় বলা হতো এবং তা পরা থাকলে কোনোকিছুতে হাত দেওয়া নিষেধ ছিল। দুর্গা কতগুলো কচি আম কাটা নিয়ে এসেছে। সেগুলো তেল-লবণ দিয়ে মাখিয়ে খাবে । তাই দুর্গা অপুকে তেল-লবণ নিয়ে আসতে বলে। তখন অপু প্রশ্নোক্ত কথা বলেছিল।

গ। উদ্দীপকে ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের সর্বজয়ার দুঃখ-দুর্দশার দিকটি ফুটে উঠেছে।

আমাদের সমাজে নারীরা অতি দুঃখ-দুর্দশার মধ্য দিয়ে সংসারকর্ম পরিচালনা করে। সংসারের দুঃখ-দারিদ্র্য তাদের নিত্যসঙ্গী। তবুও তারা স্বামী-সন্তান নিয়ে দিনের পর দিন সংসারধর্ম পালন করে। ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের হরিহর- সর্বজয়ার সংসারে দারিদ্র্য নিত্যসঙ্গী। হরিহর অন্নদা রায়ের বাড়িতে গোমস্তার কাজ করে মাসে যে আট টাকা পায় তা দিয়ে সংসার ঠিকমতো চলে না। তাই সর্বজয়াকে সেজ ঠান, রাধা বোস্টমের বউদের কাছ থেকে ধার করে সংসার চালাতে হয়।

ধার-দেনা শোধ করতে না পারলে কটু কথাও শুনতে হয়। সর্বজয়ার এই দুঃখ-দুর্দশা উদ্দীপকেও দৃশ্যমান। ফুলবানু হাঁসের ডিম বেচে ছেলের চিকিৎসা করায়। বর্তমানে তার সে রকম সামর্থ্যও নেই। প্রতিবেশীর কাছে ধার নেওয়া হয়ে গেছে তাই তাদের কাছেও হাত পাততে পারে না। এদিকে তার ছেলেটার ভীষণ জ্বর। উদ্দীপকে এক দরিদ্র অসহায় মায়ের যে দুঃখ-দুর্দশা প্রকাশ পেয়েছে তা ‘আম- আঁটির ভেঁপু’ গল্পেও প্রকাশ পায়। তাই বলা যায় যে, উদ্দীপকে ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের সর্বজয়ার দুঃখ-দুর্দশার দিকটি ফুটে উঠেছে।

ঘ। উদ্দীপকের ফুলবানু ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের সর্বজয়ার প্রতিচ্ছবি নয়। ত জীবনধারণ করে বেঁচে থাকা একটা সংগ্রাম। এ সংগ্রামে মানুষকে প্রতিনিয়ত লড়াই করতে হয়। দুঃখ-দারিদ্র্যের কশাঘাতে জর্জরিত হতে হয় পদে পদে। তারপরও মনে সাহস সঞ্চার করে পরিবর্তিত প্রতিকূল পরিস্থিতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে নিজের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন করতে হয়। সুখ তখন আপনা-আপনি ধরা দেয়।

উদ্দীপকের ফুলবানু বিধবা। স্বামী না থাকায় তার জীবনসংগ্রাম দ্বিগুণ হয়। ছেলের ভীষণ জ্বরে ফুলবানু হাঁসের ডিম বিক্রি করে ছেলের চিকিৎসা করায়। প্রতিবেশীদের কাছে ধার নিতে পারে না। কারণ পূর্বেই অনেক ধার নেওয়া হয়ে গেছে। অন্যদিকে ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের সর্বজয়া সধবা। তার স্বামী হরিহর আট টাকা বেতনে রায়বাড়িতে গোমস্তার কাজ করে। কিন্তু সে জীবনসংগ্রামে লিপ্ত।

আম আঁটির ভেঁপু গল্পের সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর

ধার শোধের জন্য পাওনাদাররা কটু কথা শোনায় তাকে। তবুও সন্তানদের সে অভুক্ত রাখে না। সন্তানদের দিকে সব সময় খেয়াল রাখে। ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের সর্বজয়া এবং উদ্দীপকের ফুলবানু দুঃখ-দারিদ্র্যের দিক থেকে সাদৃশ্যপূর্ণ। কিন্তু সর্বজয়া চরিত্রের অন্য দিকগুলো ফুলবানুর মধ্যে প্রকাশ পায় না। তাই বলা যায় যে, উদ্দীপকের ফুলবানু ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের সর্বজয়ার প্রতিচ্ছবি নয়।

নিজে করো,

সৃজনশীল ০৩:
উদ্দীপক—১: পাড়ার বালকদের সর্দার সুজন। সারাদিন বনে-বাদাড়ে ঘুরে বেড়ানো, এর ওর গাছের ফল ছেঁড়া, নদীতে দাপাদাপি করা তার কাজ। শত দুরন্তপনার মাঝেও ছোট ভাই সুমনকে আগলে রাখে সে। তাকে রেখে কোনো খাবারও মুখে তোলে না।
উদ্দীপক—২: সারাক্ষণ সংসারে নাই-নাই, নাই নাই আর ভালো লাগে না শেফালীর। ঘর থেকে বের হলে পাওনাদারদের তাগাদা তাকে অতিষ্ঠ করে। ছেলেরা কবে নতুন জামা পরেছে মনে পড়ে না তার।

ক. আজকাল লক্ষ্মী কোথায় বাঁধা পড়েছে?
খ. ‘ঠাকুরের হাঁড়ি দেখচি শিকেয় উঠেচে’— কথাটি দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে?
গ. উদ্দীপক ২-এ ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের যে দিকটি ফুটে উঠেছে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উক্ত দিকটিকে ছাপিয়েও উদ্দীপক ১-এর বক্তব্য ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের প্রাধান্য পেয়েছে— মন্তব্যটির সাথে তুমি কি একমত? যুক্তি দাও।

সৃজনশীল ০৪:
‘মাঝি, তুমি দেখো ছোকানুরে, ভাই
ও বড়োই ভীতু কিনা।
আমার জন্যে কিচ্ছু ভেবো না
আমি তো বড়োই প্রায়
ঝড় এলে ডেকো আমারে ছোকানু
যেন সুখে ঘুম যায়।’

ক. দুর্গা রড়া ফলের বিচি কোথায় রেখেছিল?
খ. সদগোপ কথাটি হরিহর সুর নামাইয়া বলিল কেন?― ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের সাথে ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের কোনো মিল আছে কি?—ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকটি ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের মূল স্রোতকে স্পর্শ করেছে কি? – মূল্যায়ন কর।

সৃজনশীল ০৫:
আসমানিরে দেখতে যদি তোমরা সবে চাও,
রহিমদ্দির ছোট্ট বাড়ি রসুলপুরে যাও।
বাড়ি তো নয় পাখির বাসা— ভেন্না পাতার ছানি,
একটুখানি বৃষ্টি হলেই গড়িয়ে পড়ে পানি।
একটুখানি হাওয়া দিলেই ঘর নড়বড় করে,
তারি তলে আসমানিরা থাকে বছর ভরে।
পেটটি ভরে পায় না খেতে, বুকের ক’খান হাড়,
সাক্ষী দেছে অনাহারে কদিন গেছে তার।

ক. হরিহরের পুত্র কোথায় বসে খেলা করছিল?
খ. হরিহরের বসতভিটার আশপাশটা প্রকৃতির লীলাক্ষেত্র হয়ে উঠেছে কেন?
গ. উদ্দীপকে ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের কোন দিক প্রকাশ পেয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “উদ্দীপকটি ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের সমগ্র বিষয়কে ধারণ করতে পারেনি।”— উক্তিটি মূল্যায়ন কর।

উত্তর পিডিএফ


আশাকরি আমাদের আজকের আর্টিকেল টি আপনাদের ভালো লেগেছে। শিক্ষা, পাঠ্যপুস্তক, গল্পের বই সহ যে কোন পিডিএফ ডাউনলোড করতে আমাদের সাথেই থাকুন। ভালো থাকবেন সবাই, ধন্যবাদ। এছাড়াও আমাদের কোন আপডেট মিস না করতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে আমাদের সাথে ফেসবুকে কানক্ট থাকতে পারেন।