শ্রাবনে কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

শ্রাবনে কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

শ্রাবনে কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন: ‘শ্রাবণে’ কবিতাটি সুকুমার রায়ের ‘খাই খাই’ ছড়াগ্রন্থের অন্তর্গত। গ্রীষ্মের দাবদাহে প্রকৃতি জর্জরিত হয়। শ্রাবণের অবিরাম বর্ষায় স্নান করে প্রকৃতি সজীব ও প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে।

সেই প্রাণবন্ত ও সজীব বর্ষণমুখর দিনের ছবিই কবি এ কবিতায় এঁকেছেন। বর্ষার জলের পতনের শব্দ কবির কাছে ধারাপাতের নামতা পড়ার মতো ছন্দময়। অবিরাম বৃষ্টিতে গাছপালা সজীব হয়ে ওঠে।

গ্রীষ্মের রুক্ষতার পর প্রকৃতি যেন প্রাণ ফিরে পায়। চারদিকে জল থই থই করে। নদী-নালা মুহূর্তে জলে ভরে যায়। প্রকৃতিতে প্রাণের সঞ্চার ঘটে। গ্রীষ্মকালের রোদের চিহ্ন ধুয়ে মুছে প্রকৃতি এ সময় নতুন রূপ ধারণ করে। এভাবেই ঋতুর পালাবদলের মতো মানবমনের আশা-আকাঙ্ক্ষা, সুখ-দুঃখের পালাবদল ঘটে।


শ্রাবনে কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

প্রশ্ন ১। নদীনালা ঘোলাজলে ভরে ওঠে কখন?
উত্তর : নদীনালা ঘোলাজলে ভরে ওঠে প্রাণখোলা বরষায়।

প্রশ্ন ২। ‘শ্রাবণে’ কবিতাটি কোন গ্রন্থের অন্তর্গত?
উত্তর : ‘শ্রাবণে’ কবিতাটি সুকুমার রায়ের ‘খাই খাই’ ছড়াগ্রন্থের অন্তর্গত।

প্রশ্ন ৩। সুকুমার রায় কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর : সুকুমার রায় ১৮৮৭ সালে জন্মগ্রহণ করেন।

প্রশ্ন ৪। সুকুমার রায়ের পিতার নাম কী?
উত্তর : সুকুমার রায়ের পিতার নাম উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী।

প্রশ্ন ৫। সুকুমার রায়ের আদি পৈতৃক নিবাস কোথায়?
উত্তর : সুকুমার রায়ের আদি পৈতৃক নিবাস ময়মনসিংহ জেলায়।

প্রশ্ন ৬। সারাদিন সারারাত কী ঝরে?
উত্তর : সারাদিন সারারাত জল ঝরে।

প্রশ্ন ৭। ‘শ্রাবণে’ কবিতায় কার মুখ ঢাকা?
উত্তর : ‘শ্রাবণে’ কবিতায় আকাশের মুখ ঢাকা ।

প্রশ্ন ৮। গাছপালা কিসে স্নান করে?
উত্তর : গাছপালা বর্ষার জলে স্নান করে।

প্রশ্ন ৯। ‘শ্রাবণে’ কবিতায় কী জলে ভরে ওঠে?
উত্তর : ‘শ্রাবণে’ কবিতায় নদী-নালা জলে ভরে ওঠে।

প্রশ্ন ১০। ‘শ্রাবণে’ কবিতায় কিসের শেষ নেই?
উত্তর : ‘শ্রাবণে’ কবিতায় বর্ষার প্লাবনের শেষ নেই।

প্রশ্ন ১১। ‘শ্রাবণে’ কবিতায় অবিরাম কিসের কথা বলা হয়েছে?
উত্তর : ‘শ্রাবণে’ কবিতায় অবিরাম জল ঢালার কথা বলা হয়েছে।

প্রশ্ন ১২। শ্রাবণের সময় কিসের তাপ মুছে যায়?
উত্তর : শ্রাবণের সময় গ্রীষ্মের তাপ মুছে যায়।

প্রশ্ন ১৩। বর্ষার সময় কিসের স্মৃতি ধুয়ে যায়?
উত্তর : বর্ষার সময় রৌদ্রের স্মৃতি ধুয়ে যায়।

প্রশ্ন ১৪। শিশু-কিশোর পাঠকদের কাছে কোন নামটি প্রিয়?
উত্তর : শিশু-কিশোর পাঠকদের কাছে সুকুমার রায় নামটি প্রিয়।

প্রশ্ন ১৫। ‘শ্রাবণে’ কবিতাটি পাঠের উদ্দেশ্য কী?
উত্তর : ‘শ্রাবণে’ কবিতাটি পাঠের উদ্দেশ্য শিক্ষার্থীদের প্রকৃতি ও পরিবেশ বিষয়ে আকৃষ্ট করে তোলা।

প্রশ্ন ১৬। সুকুমার রায়ের পুত্রের নাম কী?
উত্তর : সুকুমার রায়ের পুত্রের নাম সত্যজিৎ রায়।

প্রশ্ন ১৭। ‘জর্জর’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : ‘জর্জর’ শব্দের অর্থ হলো কাতর।

প্রশ্ন ১৮। ‘ছাত’ শব্দটি ‘শ্রাবণে’ কবিতায় কোন অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে?
উত্তর : ‘ছাত’ শব্দটি ‘শ্রাবণে’ কবিতায় ‘ছাদ’ অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে।

প্রশ্ন ১৯। ‘শ্রাবণে’ কবিতায় চরণসংখ্যা কত?
উত্তর : ‘শ্রাবণে’ কবিতায় চরণসংখ্যা চৌদ্দ।

প্রশ্ন ২০। ‘হযবরল’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
উত্তর : ‘হযবরল’ গ্রন্থটির রচয়িতা সুকুমার রায়।


আশাকরি আমাদের আজকের আর্টিকেল টি আপনাদের ভালো লেগেছে। শিক্ষা, পাঠ্যপুস্তক, গল্পের বই সহ যে কোন পিডিএফ ডাউনলোড করতে আমাদের সাথেই থাকুন। আমাদের যে কোন আপডেট মিস করতে না চাইলে ফেসবুক ও ইউটিউবে সাবক্রাইব করে আমাদেস দাথে কানেক্ট থাকতে পারেন। ভালো থাকবেন সবাই, ধন্যবাদ।