সমাজবিজ্ঞান ২য় পত্র ৪র্থ অধ্যায় সৃজনশীল

সমাজবিজ্ঞান ২য় পত্র ৪র্থ অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর

সমাজবিজ্ঞান ২য় পত্র ৪র্থ অধ্যায় সৃজনশীল: আপনি কি একাদশ শ্রেণিতে পড়েন? সমাজবিজ্ঞান ২য় পত্র ৪র্থ অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর খুজতেছেন? তাহলে আজকের আর্টিকেল টি আপনার জন্য। কথা না বাড়িয়ে তাহলে চলুন শুরু করি।


সমাজবিজ্ঞান ২য় পত্র ৪র্থ অধ্যায় সৃজনশীল

প্রশ্ন ০১: লোপা ম্যাডাম সমাজবিজ্ঞান ক্লাশে বাংলাদেশের নৃগোষ্ঠী সম্পর্কে পড়াতে গিয়ে শিক্ষার্থীদের ধারণা দিলেন যে, এই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী খ্রিষ্টপূর্ব ৩০০ অব্দের দিকে তাদের আদি নিবাস ত্যাগ করে ভারত বর্ষের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে আসাম রাজ্যে এসেছিলো। তাদের মূল নিবাস ছিল বর্তমান চীনের উত্তর- পঞিমাঞলে সিন জিয়াং প্রদেশ। বর্তমানে তারা বেশির ভাগই ময়মনসিংহ, শেরপুর ও টাঙ্গাইল জেলায় বসবাস করে।

ক. কত সালে পাকিস্তানের সংবিধানে বাংলা রাষ্ট্রভাষারূপে স্বীকৃতি পায়?
খ. পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে শিক্ষাক্ষেত্রে কীরূপ বৈষম্য ছিল? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে লোপা ম্যাডাম যে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কথা বলেছেন তার দৈহিক বৈশিষ্ট্যের বর্ণনা দাও।
ঘ. উক্ত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক জীবনধারা আলোচনা করো।

১ নং প্রশ্নের উত্তর

ক। ১৯৫৬ সালে পাকিস্তানের সংবিধানে বাংলা রাষ্ট্রভাষারূপে স্বীকৃতি পায়।

খ। পূর্ব পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে শিক্ষা ক্ষেত্রে ব্যাপক বৈষম্য ছিল । পশ্চিম পাকিস্তান পরিকল্পিতভাবে পূর্ব পাকিস্তানের ওপর শিক্ষা ক্ষেত্রে বৈষম্য সৃষ্টি করে। তাদের ইচ্ছা ছিল পূর্ব পাকিস্তানের জনগণকে নিরক্ষর রাখা। ১৯৫৫-৬৭ সালে শিক্ষা ক্ষেত্রে পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য ২,০৮০ মিলিয়ন রূপি বরাদ্দ করা হয়। অন্যদিকে পূর্ব পাকিস্তানের জন্য বরাদ্দ করা হয় ৫৯৭ মিলিয়ন রূপি । এভাবে শিক্ষা ক্ষেত্রে পূর্ব পাকিস্তানকে বঞ্চিত করা হয়।

গ। উদ্দীপকে লোপা ম্যাডাম গারো ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কথা বলেছেন। উদ্দীপকে বর্ণিত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী খ্রিষ্টপূর্ব ৩০০ অব্দের দিকে তাদের আদি-নিবাস ত্যাগ করে ভারতবর্ষের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে আসাম রাজ্যে এসেছিল। তাদের মূল নিবাস ছিল বর্তমান চীনের উত্তর- পশ্চিমাঞ্চলে সিন কিয়াং প্রদেশে। বর্তমানে তারা বেশির ভাগই ময়মনসিংহ, শেরপুর ও টাঙ্গাইল জেলায় বসবাস করে।

উদ্দীপকে বর্ণিত এসব তথ্যের সাথে গারো ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সম্পূর্ণরূপে মিল রয়েছে। গারো ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর দৈহিক বৈশিষ্ট্য নিম্নরূপ: গারোদের দৈহিক আকৃতি মাঝারি ধরনের এবং দেহ লোমহীন, দাড়ি-গোঁফের প্রাচুর্য কম, নাক চ্যাপ্টা, গায়ের রং ফর্সা থেকে শ্যামলা। নৃতাত্ত্বিক গবেষণায় গারোরা মঙ্গোলীয় নরগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত বলে দাবি করা হয়।

ঘ। গারো ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক জীবন বৈচিত্র্যময় । উদ্দীপকে গারো ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কথা বলা হয়েছে। কারণ গারোদের বেশির ভাগই ময়মনসিংহ, শেরপুর ও টাঙ্গাইল জেলায় বসবাস করে, যা উদ্দীপকেও বর্ণিত হয়েছে। গারোদের সাংস্কৃতিক জীবনধারা নিম্নরূপ: গারো মহিলাদের নিজেদের তৈরি পোশাকের নাম ‘দকমান্দা’ ও ‘দকশাড়ি’। পুরুষদের ঐতিহ্যবাহী পোশাকের নাম ‘গান্দো’। গারোরা ভাতের সাথে মাছ ও শাকসবজি খেয়ে থাকে। তাদের একটি বিশেষ খাদ্য হচ্ছে কচি বাঁশ গাছের গুঁড়ি । এর জনপ্রিয় নাম ‘সিউয়া’।

এছাড়াও তারা কলাপাতা মোড়ানো পিঠা, মেরা পিঠা এবং তেলের পিঠা খেতে পছন্দ করে। গারোরা খুব আমোদ- প্রমোদ প্রিয়। তাদের সামাজিক উৎসবগুলো কৃষিকেন্দ্রিক। তাদের প্রধান সামাজিক ও কৃষি উৎসব হলো ‘ওয়ানগালা’। বাংলাদেশের গারোদের ভাষা হলো ‘আচিক খুসিক’। এ ভাষার নিজস্ব বর্ণমালা নেই । গারো ভাষা তিব্বতীয়-বর্মি ভাষাগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত। গারোদের আদি ধর্মের নাম ছিল সাংসারেক। বর্তমানে গারোদের অধিকাংশ ধর্মান্তরিত খ্রিষ্টান। গারোদের মধ্যে মৃতদেহ পোড়ানোর রীতি প্রচলিত রয়েছে।

প্রশ্ন ০২: রীতা গোমেজের বাড়ি ময়মনসিংহ অঞ্চলে। সেখানকার খ্রিষ্টান মিশনারি স্কুল থেকে পাস করে এখন সে হলিক্রস কলেজে অধ্যয়ন করছে। বড়দিনের অনুষ্ঠানে রীতা তার বান্ধবীকে নিয়ে গ্রামের বাড়িতে আসে। খ্রিষ্ট ধর্মের অনুসারী হলেও সে বান্ধবীকে বলে, আমাদের ঐতিহ্যবাহী ধর্মের নাম সংসারেক এবং নিজেদেরকে পরিচয় দিতে আমরা প্রায়ই মান্দি বলে থাকি। বিকেলে বাড়ির ভেতর ও বাইরের আঙিনা দেখিয়ে সে আরও বলে, এই যে সহায়-সম্পত্তি দেখছ তার সবকিছুর মালিক আমার মা এবং উত্তরাধিকার সূত্রে আমি-ই এর মালিকানা পাবো।

ক. সাঁওতালদের জীবিকার প্রধান উপায় কী?
খ. চাকমা সামজে আদাম বা পাড়া বলতে কী বোঝায়?
গ. রীতা গোমেজ কোন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর প্রতিনিধি? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. রীতাদের জীবনধারায় বর্তমানে যেসব পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে তা আলোচনা করো।

২নং প্রশ্নের উত্তর

ক। সাঁওতালদের জীবিকার প্রধান উপায় কৃষি।

খ। চাকমা পারিবারিক সংগঠনের চেয়ে বৃহৎ সংগঠন হলো পাড়া বা আদাম । বস্তুত কতকগুলো চাকমা পরিবারগুচ্ছ নিয়েই গঠিত হয় আদাম। আদাম আবার ক্ষুদ্রতম চাকমা প্রশাসনিক এককেরও নাম। আদামের প্রধানকে বলা হয় কারবারি। কারবারি নিয়োগ করেন চাকমা রাজা। তবে চাকমা রাজা মৌজা প্রধান এর সঙ্গে আলাপ- আলোচনা করেই কারবারিকে নিয়োগ করেন।

গ। রীতা গোমেজ গারো ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর প্রতিনিধি। বাংলাদেশের যেসব ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী রয়েছে তাদের মধ্যে গারোরা অন্যতম। বাংলাদেশ ছাড়া ভারতের কয়েকটি রাজ্যেও কিছু সংখ্যক গারো বাস করে। ময়মনসিংহ জেলার বিভিন্ন অঞ্চলে গারোরা বসবাস করে। গারো অঞ্চলে খ্রিষ্টান মিশনারি স্কুলগুলোতে গারোরা শিক্ষালাভ করে। বাংলাদেশে বসবাসরত গারোদের ৯০% ধর্মান্তরিত খ্রিষ্টান।

তাদের ঐতিহ্যবাহী ধর্মের নাম সাংসারেক। তারা নিজেদেরকে মান্দি বলে পরিচয় দিতে পছন্দ করে। গারো পরিবার মাতৃগোত্রীয়। অর্থাৎ সম্পত্তি ও বংশ নাম মাতৃধারায় মাতা থেকে মেয়েতে বর্তায়। গারোদের উল্লিখিত বৈশিষ্ট্যাবলি রীতা গোমেজের মধ্যেও ফুটে উঠেছে। তাই বলা যায়, রীতা গোমেজ গারো ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠীর প্রতিনিধি।

ঘ। বর্তমানে রীতাদের অর্থাৎগারো সমাজের জীবনধারায় বেশকিছু পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। গারো সমাজ নানা কারণে পরিবর্তিত হচ্ছে। কৃষিতে নতুন পদ্ধতি গ্রহণ, বাজার অর্থনীতির অনুপ্রবেশ, প্রতিবেশী বাঙালি সমাজের সঙ্গে যোগাযোগ এবং বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় প্রশাসনিক প্রভাব ইত্যাদির ফলে গারো সমাজে পরিবর্তন প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে। আগের জুমচাষের পরিবর্তে হাল কৃষি প্রবর্তিত হয়েছে।

ভূমি ব্যবস্থারও পরিবর্তন এসেছে। মুদ্রা অর্থনীতির প্রচলনের ফলে আর্থিক বৈষম্য ক্রমে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে বাংলাদেশে গারোদের ৯০% খ্রিষ্টান ধর্মানুসারী। ঐতিহ্যবাহী ধর্মের পরিবর্তে অনেকেই তাই খ্রিষ্ট ধর্ম অনুসরণ করছে। খ্রিষ্টীয় চার্চ এখন তাদের ধর্মের অন্যতম আকর্ষণীয় প্রতিষ্ঠান। গারো সমাজ এখন আর বিচ্ছিন্ন জনপদ নয়। গারো সমাজে বাংলাদেশের প্রশাসনিক কাঠামো এবং রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে । ফলে ঐতিহ্যবাহী গারো গ্রামপ্রধানের গুরুত্ব কমে গেছে।


🔰🔰 সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর: সমাজবিজ্ঞান ১ম পত্র ১য় অধ্যায়
🔰🔰 সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর: সমাজবিজ্ঞান ১ম পত্র ৪র্থ অধ্যায়
🔰🔰 সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর: সমাজবিজ্ঞান ১ম পত্র ৫ম অধ্যায়


নিজে করো,

প্রশ্ন ০৩: বরেন্দ্র অঞ্চলে শফিকদের অনেক কৃষিজমি আছে। সেসব জমিতে মজুরের ভিত্তিতে কাজ করা বেশির ভাগ শ্রমিকই এথনিক সম্প্রদায়ের। তাদের গায়ের রং কালো এবং নাকের গড়ন নিগ্রোদের মতো খ্যাদা ও চ্যাপ্টা। এরা একটি পশ্চাৎপদ জনগোষ্ঠী হলেও বিশ শতকের প্রথম ভাগে তাদের দ্বারা সংঘটিত বিদ্রোহ বাংলার ইতিহাসে একটি আলোচিত রাজনৈতিক ঘটনা।

ক. ঝুমুর নাচ কোন সমাজে প্রচলিত?
খ. মণিপুরি নৃত্যের ব্যাখ্যা দাও।
গ. উদ্দীপকে কোন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ইঙ্গিত রয়েছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উক্ত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর আর্থসামাজিক ও সাংস্কৃতিক জীবন আলোচনা করো।

প্রশ্ন ০৪: ঢাকার মণিপুরি পাড়ার বাসিন্দা গোলাম কিবরিয়া বলেন, আমাদের মহল্লার নামে একটি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি আছে; যারা বৃহত্তর সিলেট জেলায় বাস করে। এদের নিজস্ব একটি ভাষার নাম মৈতৈ। শারীরিক গঠন কাঠামোগত বিবেচনায় এদের সাথে চীনা ও বার্মিজদের মিল পাওয়া যায়।

ক. কারা নিজেদেরকে মান্দি বলে পরিচয় দেয়?
খ. সাঁওতালদের রাজনৈতিক কার্যক্রম ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকে কোন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ইঙ্গিত রয়েছে। ব্যাখ্যা করো।

প্রশ্ন ০৫: পরিমল ভৌমিক রাঙামাটির বাসিন্দা। তার গায়ের রং সুন্দর এবং ফর্সা, মুখমণ্ডল গোলাকার, ওষ্ঠাধর পাতলা, নাক চ্যাপ্টা এবং দাড়ি গোঁফ কম। তার স্বাস্থ্য সুগঠিত এবং উচ্চতা প্রায় ৫-৬”। সে গ্রামকে আদাম বলে। তাদের সমাজে বিদ্যমান সংগঠনগুলোর মধ্যে ক্ষুদ্রতম সংগঠন হলো পরিবার।

ক. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীগুলো বাংলাদেশের প্রধান কয়টি অঞ্চলে বাস করে?
খ. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বলতে কী বোঝায়?
গ. উদ্দীপকে কোন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর পরিচয় ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উক্ত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বাড়িঘর ও বিবাহ রীতি আলোচনা করো।

প্রশ্ন ০৬: কাপ্তাইয়ের ঐতিহ্যবাহী চিরম বৌদ্ধবিহারে উদযাপিত হলো সাংগ্রাই উৎসব। এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বোমাং রাজপুত্র চঃহল প্রু চৌধুরী। এ উৎসবে তরুণরা মাথায় গমবং, গায়ে জামা ও লুঙ্গি পড়ে এসেছিল এবং তরুণীরা আঞ্জি ও থামি পরে এসেছিল।

ক. সাঁওতালদের প্রধান জীবিকা কী?
খ. রাখাইনদের পরিচয় ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকে যে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কথা বলা হয়েছে তাদের ধর্মীয় জীবন ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উক্ত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সামাজিক ও সাংস্কৃতিক জীবন আলোচনা করো।

প্রশ্ন ০৭: মং উশান পটুয়াখালী জেলার অধিবাসী। সে ভাতের সাথে মাছ, ডাল এবং শাকসবজি খায়, শূকরের মাংস এবং শুঁটকি তার অত্যন্ত প্রিয় খাবার। বিভিন্ন উৎসবে তার মা যখন পিঠা বানায় তাও সে খুব মজা করে খায়। উৎসবের সময় জলকেলি তার সবচেয়ে ভালো লাগে।

ক. রাখাইন শব্দটির উদ্ভব ঘটেছে কোন শব্দদ্বয় থেকে?
খ. মণিপুরিদের গোত্রগত শ্রেণিবিভাগ সম্পর্কে লেখ।
গ. উদ্দীপকে কোন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর প্রতিচ্ছবি তুলে ধরা হয়েছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উক্ত নৃগোষ্ঠীর সংস্কৃতির সাথে গারোদের সংস্কৃতির তুলনামূলক আলোচনা করো।

প্রশ্ন ০৮: পরেশ নন্দী বিশ্ববিদ্যালয়ে ট্রাইবাল কোটা পদ্ধতিতে ভর্তির সুযোগ পেয়ে বাংলা বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। এখন তিনি শিক্ষকতার পাশাপাশি বিভিন্ন পত্রপত্রিকায়ও লিখছেন। সম্প্রতি নিজ উপজাতির ভাষা সংস্কৃতির ওপর একটি ওয়েবসাইট খুলেছেন। বাংলাদেশের সবচেয়ে বৃহৎ এথনিক সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি হিসেবে তিনি মনে করেন, বাংলা উপভাষায় লেখা এ সাইটটি আমাদের নৃগোষ্ঠীর উৎপত্তি ও ইতিহাস তুলে ধরার ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা রাখবে।

ক. সাঁওতালদের শ্রেষ্ঠ দেবতা কে?
খ. সাঁওতালদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানাদি সম্পর্কে লেখো।
গ. উদ্দীপকের পরেশ নন্দী কোন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উক্ত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর আর্থসামাজিক জীবনধারা আলোচনা করো।


আশাকরি আমাদের আজকের আর্টিকেল টি আপনাদের ভালো লেগেছে। শিক্ষা, পাঠ্যপুস্তক, গল্পের বই সহ যে কোন পিডিএফ ডাউনলোড করতে আমাদের সাথেই থাকুন। আমাদের যে কোন আপডেট মিস করতে না চাইলে ফেসবুক ও ইউটিউবে সাবক্রাইব করে আমাদেস দাথে কানেক্ট থাকতে পারেন। ভালো থাকবেন সবাই, ধন্যবাদ।