ভূগোল ও পরিবেশ ৪র্থ অধ্যায় সৃজনশীল 

SSC: ভূগোল ও পরিবেশ ৪র্থ অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর

ভূগোল ও পরিবেশ ৪র্থ অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর: করোনা মহামারীর কারণে ২০২২ সালের এসএসসি পরিক্ষা শর্ট সিলেবাসে অনুষ্ঠিত হবে। আমাদের সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর গুলো বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত শর্ট সিলেবাসের উপর ভিত্তি করে সাজানো। আশা রাখছি আপনাদের পরিক্ষার সম্পূর্ণ প্রস্তুতি নিতে অনেকটা কাজে লাগবে।


ভূগোল ও পরিবেশ সকল অধ্যায়ের সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর

🔅🔅 ভূগোল ও পরিবেশ: ১ম অধ্যায় সৃজনশীল
🔅🔅 ভূগোল ও পরিবেশ: ২য় অধ্যায় সৃজনশীল
🔅🔅 ভূগোল ও পরিবেশ: ৩য় অধ্যায় সৃজনশীল
🔅🔅 ভূগোল ও পরিবেশ: ৪র্থ অধ্যায় সৃজনশীল
🔅🔅 ভূগোল ও পরিবেশ: ৫ম অধ্যায় সৃজনশীল
🔅🔅 ভূগোল ও পরিবেশ: ৬ষ্ঠ অধ্যায় সৃজনশীল
🔅🔅 ভূগোল ও পরিবেশ: ১০ম অধ্যায় সৃজনশীল


ভূগোল ও পরিবেশ ৪র্থ অধ্যায় সৃজনশীল

সৃজনশীল ০১:
দৃশ্যপট-১: ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা দ্বীপে শোকাবস্থা বিরাজ করছে। কারণ সুনামির প্রভাবে দ্বীপটিতে বিভিন্ন প্রাণীসহ অসংখ্য মানুষের প্রাণহানি ঘটছে।
দৃশ্যপট-২: ইতালির একটি ভূমিরূপ থকে প্রতিনিয়ত উত্তপ্ত গলিত পদাৰ্থ নির্গত হচ্ছে।

ক. ভূত্বক যেসব উপাদান দ্বারা গঠিত তাদের সাধারণ নাম কী?
খ. অবক্ষেপন বলতে কী বুঝায়?
গ. দৃশ্যপট-১ এর ঘটনার পিছনে কোন প্রাকৃতিক কারণটি দায়ী? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. দৃশ্যপট-২ এর প্রাকৃতিক ঘটনাটি মানবজীবনে কীরূপ প্রভাব বিস্তার করে? বিশ্লেষণ করো।

১ নং প্রশ্নের উত্তর

ক. ভূত্বক যেসব উপদান দ্বারা গঠিত তাদের সাধারণ নাম শিলা।

খ. বায়ুপ্রবাহ, নদীস্রোত, হিমবাহ প্রভৃতি শক্তির প্রভাবে নানা স্থান থেকে ক্ষয়প্রাপ্ত শিলাগুলো যে প্রক্রিয়ায় কোনো একস্থানে এসে জমা হয়ে নতুন ভূমিরূপের সৃষ্টি করে তাই অবক্ষেপণ।

গ. দৃশ্যপট-১ এর ঘটনাটি সুনামি। এটি সংঘটনের সঙ্গে প্রাকৃতিক কারণ ভূমিকম্পের সম্পর্ক রয়েছে। পাত সঞ্চালনের কারণে সৃষ্ট ভূমিকম্প সুনামি সৃষ্টির জন্য দায়ী। কারণ প্লেটগুলো সঞ্চালনের ফলে প্লেট সীমানায় বিশাল জলরাশি সরে গিয়ে বড় ধরনের ঢেউ সৃষ্টি করে।

এই বিশাল জলরাশি অতি দ্রুত ফুঁসে ফুলে ওঠে ভয়ানক বেগে সমুদ্রপৃষ্ঠের দিকে ধেয়ে আসে এবং একের পর এক উঁচু ঢেউগুলো উপকূল ও পার্শ্ববর্তী এলাকার চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। ফলে সুনামির সৃষ্টি হয়। সুনামির আঘাতে বিভিন্ন প্রাণীসহ অসংখ্য মানুষের প্রাণহানি ঘটে। সুতরাং উপরিউক্ত আলোচনা থেকে বলা যায়, ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা দ্বীপে সুনামি সংঘটনে প্রাকৃতিক কারণ হিসেবে ভূমিকম্প দায়ী।

ঘ. দৃশ্যপট-২ এর প্রাকৃতিক ঘটনাটি আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত। এর ফলে মানবজীবনের ওপর ক্ষতিকর ও কল্যাণকর উভয় ধরনের প্রভাব পরিলক্ষিত হয়।

ক্ষতিকর প্রভাব : আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের ফলে লাভা উপরের দিকে ওঠে এবং বহুদূরে লাভা ঢল ছড়িয়ে পড়ে বহু নগর, গ্রাম, কৃষিক্ষেত্র ইত্যাদি ধ্বংস করে। আগ্নেয়গিরির দাহ্য ও বিষাক্ত গ্যাস উদগিরণে অনেক উদ্ভিদ, জীবজন্তু ও মানুষ চাপা পড়ে হাজার হাজার লোকের প্রাণহানি ঘটে।

কল্যাণকর প্রভাব: আগ্নেয়গিরির লাভা ভূপৃষ্ঠে সঙ্ঘিত হয়ে মালভূমি, সমভূমি, দ্বীপ ও পর্বতের সৃষ্টি করে এবং জমির উর্বরতা শক্তি বাড়িয়ে দেয়। এছাড়া অগ্ন্যুৎপাতের সময় লাভার সাথে ভূঅভ্যন্তর হতে অত্যন্ত মূল্যবান খনিজ সম্পদ ভূপৃষ্ঠে নিক্ষিপ্ত হয়।

সুতরাং আলোচনা থেকে বলা যায়, আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত কেবল মানুষের অপকার নয় উপকারও করে থাকে।

সৃজনশীল ০২:
দৃশ্যকল্প-১: শফিক সাহেব টেলিভিশনে দেখলেন জাপানের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের একটি শহর কেঁপে উঠছে এবং মুহূর্তের মধ্যে বাড়িঘর, • রাস্তাঘাট ভেঙে যাচ্ছে।
দৃশ্যকল্প-২: রফিক সাহেব জিওগ্রাফিক চ্যানেলে দেখলেন প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপের একটি স্থানের ফাটল দিয়ে ভূ-অভ্যন্তরের গলিত পদার্থ বের হয়ে আসছে।

ক. সুনামি অর্থ কী?
খ. সুনামি সৃষ্টির কারণ ব্যাখ্যা করো।
গ. দৃশ্যকল্প-২ এ ঘটে যাওয়া দুর্যোগটি সৃষ্টির কারণ ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘দৃশ্যকল্প-১’ এবং ‘দৃশ্যকল্প-২’ এর ঘটে যাওয়া দুর্যোগ দুটির ফলাফলের তুলনামূলক বিশ্লেষণ করো।

২ নং প্রশ্নের উত্তর

ক. সুনামি অর্থ পোতাশ্রয়ের ঢেউ।

খ. সমুদ্রের তলদেশে সৃষ্ট ভূমিকম্প বা আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের কারণে অথবা পারমানবিক বা অন্য কোনো বিস্ফোরণ, ভূপাত ইত্যাদি কারণে সুনামি সংঘটিত হয়।

গ. দৃশ্যকল্প-২ এ ঘটে যাওয়া দুর্যোগটি হলো আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত। আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের কারণগুলো হলো-

১. ভূত্বকের দূর্বল বা ফাটল দিয়ে ভূঅভ্যন্তরের গলিত ম্যাগমা, ভস্ম, ধাতু প্রবলবেগে বের হয়ে অগ্ন্যুৎপাত ঘটায়।
২. যখন ভূপৃষ্ঠের চাপ কমে যায় তখন ভূগর্ভের শিলাসমূহ স্থিতিস্থাপক অবস্থা থেকে তরল অবস্থায় পরিণত হয়। এতে শিলার আয়তন বৃদ্ধি পায়। ফলে তরল পদার্থ দুর্বল স্থান ভেদ করে প্রবলবেগে উৎক্ষিপ্ত হয়ে অগ্ন্যুৎপাতের সৃষ্টি করে।
৩. কখনো কখনো ভূত্বকের ফাটল দিয়ে নদী-নালা, খাল-বিল এবং সমুদ্রের পানি ভূগর্ভে প্রবেশ করলে প্রচণ্ড উত্তাপে বাষ্পীভূত হয়। ফলে আয়তন বৃদ্ধি পেয়ে ভূত্বক ফেটে যায়। তখন ঐ ফাটল দিয়ে পানি, বাষ্প, উত্তপ্ত শিলা প্রভৃতি নির্গত হয়ে অগ্ন্যুৎপাত ঘটায়।
৪. ভূগর্ভে নানা রাসায়নিক ক্রিয়া ও বিভিন্ন তেজস্ক্রিয় পদার্থের প্রভাবে প্রচুর তাপ বৃদ্ধি পেয়ে গ্যাসের সৃষ্টি হয়। এতে ভূঅভ্যন্তরের চাপ বৃদ্ধি পায় এবং অগ্ন্যুৎপাত ঘটায়।
৫. ভূআন্দোলনের সময় পার্শ্বচাপে ভূত্বকের দুর্বল অংশ ভেদ করে উত্তপ্ত তরল লাভা উপরে উত্থিত হয়।

এভাবে ভূআন্দোলনের ফলেও অগ্ন্যুৎপাত হয়।

ঘ. দৃশ্যকল্প-১ এ ঘটে যাওয়া প্রাকৃতিক দুর্যোগটি হলো ভূমিকম্প এবং দৃশ্যকম্প-২ এ ঘটে যাওয়া প্রাকৃতিক দুর্যোগটি হলো আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত।

উপরোক্ত দুটি দুর্যোগই ভূপৃষ্ঠের পরিবর্তন এবং জানমালের যথেষ্ট ক্ষতিসাধন করে থাকে। ভূমিকম্পের ফলে ভূপৃষ্ঠে ফাটল ও চ্যুতির সৃষ্টি হয়, সমতলের পরিবর্তন, নদীর গতি পরিবর্তন, হিমানীসম্প্রপাত ও ভূপাত ঘটে, বন্যার সৃষ্টি, ভাঁজের সৃষ্টি, ভূমির উত্থান পতন এবং হ্রদ সৃষ্টি হয়ে থাকে। অপরদিকে আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের ফলে নগর ধ্বংস, নদীর গতি পথের পরিবর্তন, কদমপ্রবাহ, উদগিরিত এলাকায় তাপমাত্রা কমে যাওয়া, বায়ুদূষণ ইত্যাদি ঘটে থাকে।

উপরিউক্ত দুটি দুর্যোগেরই মানবজীবনে ক্ষতিকর প্রভাব থাকলেও আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের মানবজীবনে কিছু কল্যাণকর প্রভাব রয়েছে যেমন:

i. উর্বর মৃত্তিকার সৃষ্টি: আগ্নেয়গিরির লাভা দ্বারা উর্বর মৃত্তিকার সৃষ্টি হয়। লাভা দ্বারা সৃষ্ট ভারতের দাক্ষিণাত্যের ‘কৃষ্ণ মৃত্তিকা’ অত্যন্ত উর্বর। এখানে উৎকৃষ্ট তুলা উৎপাদিত হয়।

ii. খনিজ সম্পদে সমৃদ্ধ হওয়া: আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের ফলে ভূঅভ্যন্তর হতে অত্যন্ত মূল্যবান খনিজ পদার্থ নির্গত হয়। ফলে উক্ত এলাকা খনিজ সম্পদে সমৃদ্ধ হয়। আমেরিকা, যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চিমাংশে ৫১% অগ্ন্যুৎপাতের ফলে অধিক পরিমাণে খনিজ দ্রব্য পাওয়া যায়।

সৃজনশীল ০৩: তাসকিন ভূগোল বইয়ে নদীর সঞ্চয়কাজ সম্পর্কে পড়ছিল। সে জানতে পারল, নদীর স্রোতের বেগ একেবারে কমে গেলে এক বিশেষ ধরনের ভূমিরূপ সৃষ্টি হয়। আবার বর্ষাকালে পলি জমা হয়েও এক ধরনের ভূমি সৃষ্টি হয়, যা সমগ্র বাংলাদেশে দেখতে পাওয়া যায়।

ক. পৃথিবীর সমগ্র ভূমিরূপকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?
খ. পর্বতের বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকের উল্লিখিত বিশেষ ধরনের ভূমিরূপ কীভাবে সৃষ্টি হয়? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত সমগ্র বাংলাদেশে দেখতে পাওয়া ভূমিরূপটির গুরুত্ব বিশ্লেষণ করো।

৩ নং প্রশ্নের উত্তর

ক. পৃথিবীর সমগ্র ভূমিরূপকে পর্বত, মালভূমি ও সমভূমি এই তিন ভাগে ভাগ করা যায়।

খ. পর্বত সমুদ্র সমতল থেকে প্রায় ১০০০ মিটারের অধিক উঁচু হয়ে থাকে। পর্বতের বৈশিষ্ট্যের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- বন্ধুর ভূপ্রকৃতি, খুব খাড়া ঢাল এবং সুউচ্চ চূড়া। পর্বত বিচ্ছিন্নভাবে অবস্থান করতে পারে (আফ্রিকার কিলিমানজারো) আবার কিছু পর্বত পৃথক শৃঙ্গসহ ব্যাপক এলাকাজুড়ে অবস্থান করে (এশিয়ার হিমালয়)।

গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত বিশেষ ধরনের ভূমিরূপটি বদ্বীপ সমভূমি। নদীর মোহনায় তলানি (silt) সঞ্চিত হয়ে কালক্রমে বদ্বীপ সৃষ্টি হয়। তাই এ ভূমিরূপকে সঞ্চয়জাত ভূমিরূপ বলে । নদীর নিম্নগতিতে স্রোতের বেগ একেবারে কমে যায়। ফলে পানির সাথে মিশ্রিত পলি, বালি, কাদা প্রভৃতি তলানিরূপে নদীর তলদেশে জমা হতে থাকে।

নদী যখন সমুদ্রে পতিত হয় তখন ঐ সমস্ত তলানি মোহনায় এসে জমতে থাকে এবং নদীমুখ প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। ফলে নদী মোহনায় ত্রিকোণাকার ভূমিরূপের সৃষ্টি হয়। এটি কালক্রমে পানির ওপরে উঁচু হয়ে ওঠে। ত্রিকোণাকার এ ভূমিকে তখন ডেল্টা বা বাংলা মাত্রাহীন ‘ব’ এর মতো মনে হয়। এভাবে বদ্বীপ সৃষ্টি হয়।

ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত সমগ্র বাংলাদেশে দেখতে পাওয়া ভূমিরূপটি হলো প্লাবন সমভূমি। বর্ষাকালে পানি বৃদ্ধির কারণে নদীর উভয়কূল প্লাবিত হয়। প্লাবন শেষে নদীর দু’পাশের ভূমিতে পলি ও কাদা জমে বিস্তৃত সমভূমির সৃষ্টি করে।

এটি প্লাবন সমভূমি হিসেবে পরিচিত। কয়েকটি জেলা ব্যতীত (পার্বত্য চট্টগ্রাম, বান্দরবান, রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, মৌলভীবাজার) মোটামুটি সমগ্র বাংলাদেশই প্লাবন সমভূমির অন্তর্গত। তাই এটি বাংলাদেশের যোগাযোগ, বাণিজ্য, কৃষি প্রভৃতি ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিচে এর গুরুত্ব বিশ্লেষণ করা হলো-

i. প্লাবনের মাধ্যমে এ ভূমিরূপটি সৃষ্টি হয় বলে ভূমিতে উর্বর পলি জমা হয় যা কৃষিকাজের জন্য সহায়ক। যেমন, ব্রহ্মপুত্র নদীবাহিত ময়মনসিংহে প্রচুর ধান চাষ হয়।
ii. প্লাবন সমভূমির মাধ্যমে গঠিত ভূমিরূপ সমতল । ফলে, তা বাংলাদেশের সড়ক যোগাযোগে প্রধান ভূমিকা পালন করে। আর যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি মানেই ব্যবসা বাণিজ্যে ও পণ্য পরিবহনে গতি সঞ্চার হওয়া। যা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। যেমন- দুই পাশ সমতল হওয়ায় যমুনা সেতু যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে ভূমিকা রাখে।
iii. প্লাবন সমভূমি সমতল বলে বসতি স্থাপনের জন্য অত্যন্ত সহায়ক। যেমন— রাজশাহী, দিনাজপুর।
iv. সমতল ভূমিতে শিল্পকারখানা গড়ে ওঠে যা অর্থনীতিতে ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করে। যেমন— গাজীপুর জেলায়।

পরিশেষে বলা যায় যে, বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়ন তথা অর্থনীতিতে প্লাবন সমভূমির গুরুত্ব অনেক।


আশাকরি আমাদের আজকের আর্টিকেল টি আপনাদের ভালো লেগেছে। শিক্ষা, পাঠ্যপুস্তক, গল্পের বই সহ যে কোন পিডিএফ ডাউনলোড করতে আমাদের সাথেই থাকুন। ভালো থাকবেন সবাই, ধন্যবাদ। এছাড়াও আমাদের কোন আপডেট মিস না করতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে আমাদের সাথে ফেসবুকে কানক্ট থাকতে পারেন।

ssc suggestion 2022